২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য

Sedikit Info Seputar ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য Terbaru 2017 - Hay gaes kali ini team Just Sharing Info, kali ini akan membahas artikel dengan judul ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য , kami selaku Team Just Sharing Info telah mempersiapkan artikel ini untuk sobat sobat yang menyukai Just Sharing Info. semoga isi postingan tentang Artikel H.S.C Study News, yang saya posting kali ini dapat dipahami dengan mudah serta memberi manfa'at bagi kalian semua, walaupun tidak sempurna setidaknya artikel kami memberi sedikit informasi kepada kalian semua. ok langsung simak aja sob
Judul: Berbagi Info Seputar ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য Terbaru
link: ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য

"jangan lupa baca juga artikel dari kami yang lain dibawah"

Berbagi ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য Terbaru dan Terlengkap 2017

সরকারি-বেসরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিকের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। প্রকাশিত নীতিমালা অনুসারে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন প্রক্রিয়া ২৬ মে থেকে শুরু হয়ে ০৯ জুন পর্যন্ত চলবে।



বিগত কয়েক বছরের মতো এবারও এসএসসির ফলের ভিত্তিতে কলেজে ভর্তি করা হবে। গতবারের মত এবারো এসএমএস এর পাশাপাশি অনলাইনেও অাবেদন করা যাবে তবে এবার প্রার্থী ২০টি কলেজের (এসএমএসে সর্বোচ্চ ১০টি ও অনলাইনে সর্বোচ্চ ১০টি) জন্য আবেদন করতে পারবে।
শিক্ষার্থীদের আবেদনের ক্ষেত্রে একই মোবাইল নম্বর ব্যবহার ও মোবাইল সিম অবশ্যই বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত হবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি প্রক্রিয়ার বিস্তারিত তথ্য।
যারা ভর্তি হতে পারবেঃ ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ সালের এসএসসি উত্তীর্ণরাও ছাড়াও বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫ ও ২০১৬ সালের পরীক্ষার্থীরা একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি যোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
আবেদন পদ্ধতিঃ অনলাইন ও এসএমএস এ অাবেদন করা যাবে।
আবেদনের সময়সীমাঃ ২৬ মে থেকে শুরু হয়ে ০৯ জুন পর্যন্ত। যারা ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করবে সে সকল শিক্ষার্থীদেরকেও একই সময়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
ভর্তির সময়সীমাঃ বিলম্ব ফি ছাড়া ১৮ থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত আর বিলম্ব ফি দিয়ে ১০-২০ জুলাই পর্যন্ত ভর্তি চলবে।
অনলাইনে আবেদন : অনলাইনে এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন করতে হবে- www.xiclassadmission.gov.bd 
অনলাইনে ভর্তি আবেদনে পছন্দের ১০টি কলেজকে নির্বাচন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।
আবেদন ফিঃ অনলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে ১ টি কলেজে আবেদন করলেও ১৫০/- টাকা চার্জ করবে আবার ১০টি কলেজে আবেদন করলেও ১৫০/- চার্জ করবে।
এসএমএসে প্রতি কলেজের জন্য ১২০ টাকা ফি দিতে হবে।
অনলাইনে আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত নির্দেশনা জানতে এখানে ক্লিক করুন ।
এসএমএসে আবেদন : আগের মতো টেলিটক থেকে এসএমএস পাঠিয়েও আবেদনের সুযোগ রাখা হয়েছে। তবে এ জন্য প্রতি আবেদনের (প্রতি কলেজের জন্য এক আবেদন) জন্য ১২০ টাকা দিতে হবে। কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—সবার জন্যই একই নিয়মে আবেদন করতে হবে। এসএমএসে আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন ।

যেকোনো কলেজ এর EIIN নাম্বার জানতে আমাদের পেজ এ যোগাযোগ করতে পারেন । পেজ লিঙ্ক পোস্ট এর নিচে দেওয়া আছে । 

ফলাফল প্রকাশঃ আবেদন প্রক্রিয়া শেষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিতদের তালিকা বা ফলাফল প্রকাশ হবে ১৬ জুন।
ক্লাস শুরুর তারিখঃ ১০ জুলাই থেকে ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।
কলেজ কর্তৃক রেজিস্ট্রেশন ফি ও অন্যান্য ফি বোর্ডে জমা দেওয়ার সময়সীমাঃ ৭-১৮ আগস্ট।
ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট বোর্ডে জমা দেওয়ার সময়সীমাঃ ২২-৩১ আগস্ট।
শাখা নির্বাচনঃ বিজ্ঞান শাখা থেকে উত্তীর্ণরা যেকোনো বিভাগে ভর্তি হতে পারবে। মানবিক শাখা থেকে উত্তীর্ণরা মানবিকের পাশাপাশি ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় এবং ব্যবসায় শিক্ষার শিক্ষার্থীরা ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিক বিভাগে ভর্তি হতে পারবে।
ভর্তি ফিঃ
  • মফস্বল/পৌর (উপজেলা) এলাকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেশন চার্জসহ ভর্তি ফি সর্বসাকূল্যে ১ হাজার টাকা, পৌর (জেলা সদর) এলাকায় ২ হাজার টাকা এবং ঢাকা ছাড়া অন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় ৩ হাজার টাকার বেশি হবে না।
  • ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থী ভর্তিতে ৫ হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় আংশিক এমপিওভুক্ত বা এমপিও বর্হিভূত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন ও এমপিও বর্হিভূত শিক্ষকদের বেতন-ভাতা প্রদানের জন্য ভর্তির সময় ভর্তি ফি, সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফি বাবদ বাংলা মাধ্যমে ৯ হাজার টাকা এবং ইংরেজি মাধ্যমে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। উন্নয়ন খাতে কোনো প্রতিষ্ঠান ৩ হাজার টাকার বেশি নিতে পারবে না।
  • কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অনুমোদিত ফি’র বেশি নেওয়া যাবে না এবং অনুমোদিত সব ফি গ্রহণের ক্ষেত্রে যথাযথ রশিদ প্রদান করতে হবে।
  • দরিদ্র, মেধাবী ও প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী ভর্তিতে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো উল্লিখিত ফি যতদূর সম্ভব মওকুফের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
প্রার্থী নির্বাচনে অনুসরণীয় পদ্ধতিঃ
  • প্রার্থী নির্বাচনে কোন বাছাই বা ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা যাবেনা। কেবল শিক্ষার্থীর এসএসসি বা সমমান পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে।
  • কোনো স্কুল অ্যান্ড কলেজ/সমমানের প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে নিজস্ব প্রতিষ্ঠান হতে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত যোগ্যতা সাপেক্ষে স্ব-স্ব বিভাগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবে। প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিশ্চিত করেই অবশিষ্ট শূন্য আসনে ভর্তি করাতে পারবে। তবে সব ভর্তিই অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে।
  • বিভাগীয় এবং জেলা সদরের কলেজে ভর্তির ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ৮৯ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। অবশিষ্ট আসনের মধ্যে ৫ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তান, ৩ শতাংশ সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় ও জেলা সদরের বাইরের এলাকার শিক্ষার্থী, ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্ত দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী এবং স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের সন্তানদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
    আর নতুন করে এবার শূন্য ০.৫ শতাংশ বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) এবং অপর ০.৫ শতাংশ প্রবাসীদের সন্তানদের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
  • সমান জিপিএ প্রাপ্তদের ক্ষেত্রে সর্বমোট প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করতে হবে। বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে সমান জিপিএ প্রাপ্তদের মেধাক্রম নির্ধারণের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত, উচ্চতর গণিত/জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় আনা হবে। প্রার্থী বাছাইয়ে জটিলতা হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, পদার্থ ও রসায়নে প্রাপ্ত জিপিএ বিবেচনায় নিতে হবে। মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা গ্রুপের ক্ষেত্রে সমান জিপিএ নিষ্পত্তির জন্য পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলায় অর্জিত জিপিএ বিবেচনা করা হবে।
  • এক বিভাগের প্রার্থী অন্য বিভাগে ভর্তির ক্ষেত্রে মোট গ্রেড পয়েন্ট একই হলে পর্যায়ক্রমে ইংরেজি, গণিত ও বাংলায় অর্জিত পয়েন্ট বিবেচনায় আনতে হবে। স্কুল ও কলেজ সংযুক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অগ্রাধিকারভিত্তিতে নিজ প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পাবেন।কোনো কলেজে ভর্তির জন্য সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃপক্ষ ন্যূনতম যোগ্যতা নির্ধারণ করতে পারবে।
  • কলেজ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডের পূর্বানুমতি ছাড়া কোনো শিক্ষার্থীর ছাড়পত্র ইস্যু করা যাবে না এবং ভর্তি করানো যাবে না। তবে সরকারি/ আদা সরকারি/স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের বদলিজনিত কারণে তাদের সন্তানদের ছাড়পত্র ইস্যু বা ভর্তি করতে পূর্বানুমতি নিতে হবে না।উল্লেখ্য, ভর্তির ক্ষেত্রে নীতিমালার ব্যতয় ঘটলে বেসরকারি কলেজের ক্ষেত্রে পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি বাতিলসহ কলেজের এমপিও বাতিল এবং সরকারি কলেজের ক্ষেত্রে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


If You Face Any Problem about Technology..
You Can Contact With Us..
Subscribe Our Channel For More Videos..
Stay With Us

Itulah sedikit Artikel ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য terbaru dari kami

Semoga artikel ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য yang saya posting kali ini, bisa memberi informasi untuk anda semua yang menyukai Just Sharing Info. jangan lupa baca juga artikel-artikel lain dari kami.
Terima kasih Anda baru saja membaca ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালাসহ প্রয়োজনীয় সকল তথ্য